বীরশ্রেষ্ঠ


বীরশ্রেষ্ঠ





মৃত্যুর কারন ই একজনকে শহীদের মর্যাদা

দেয়, মৃত্যু নহে
- নেপোলিয়ান বোনাপার্ট


১. প্রশ্ন : কোন বীরশ্রেষ্ঠের মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি?
উত্তর : বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমীনের।

২. প্রশ্ন : কোন বীরশ্রেষ্ঠের কোনো খেতাবি কবর নেই?
উত্তর : বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমীনের।

৩. প্রশ্ন : কোন বীরশ্রেষ্ঠের কবর পাকিস্তান থেকে দেশে এনে সমাহিত করা হয়েছে?
উত্তর : বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের।

৪. প্রশ্ন : বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবর কোথায় ছিল?
উত্তর : পাকিস্তানের করাচির মাশরুর বিমান ঘাঁটিতে।

৫. প্রশ্ন : কোন বীরশ্রেষ্ঠের কবর বাংলাদেশে ছিল না?
উত্তর : বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের।

৬. প্রশ্ন : বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের কবর কোথায় ছিল?
উত্তর : ভারতের আমবাসা এলাকায়।

৭. প্রশ্ন : দু’জন খেতাবধারী মহিলা মুক্তিযোদ্ধার নাম কি?
উত্তর : ক্যাপ্টেন সেতারা বেগম ও তারামন বিবি।

৮. প্রশ্ন : বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে নিহত ইতালির নাগরিকের নাম কী?
উত্তর : মাদার মারিও ভেরেনজি।

৯. প্রশ্ন : স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত একমাত্র বিদেশি কে?
উত্তর : হোসাইল হেমার ওয়াডার, অষ্ট্রেলিয়া।

১০. প্রশ্ন : বাংলাদেশে সর্বকনিষ্ঠ খেতাবধারী মুক্তিযোদ্ধা কে?
উত্তর : শহীদুল ইসলাম লালু বীর প্রতীক।

১১. প্রশ্ন : ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনী গঠন করা হয় কবে?
উত্তর : ২১ নভেম্বর ১৯৭১।

১২. প্রশ্ন : ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনী কবে হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে?
উত্তর : ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১।

১৩. প্রশ্ন : ভারত-বাংলাদেশ যৌথ কমান্ডের সেনাধ্যক্ষ কে ছিলেন?
উত্তর : জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।
১৪. প্রশ্ন : মুক্তিযুদ্ধের আত্মসমর্পণ দলিল কোথায় স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তর : রেসকোর্স ময়দানে।

১৫. প্রশ্ন : জেনারেল এ কে নিয়াজী কার কাছে আত্মসমর্পণ করে?
উত্তর : জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার।

১৬. প্রশ্ন : জেনারেল নিয়াজী আত্মসমর্পণের সময় পাকিস্তানের সৈন্যবাহিনীর সংখ্যা কত ছিল?
উত্তর : ৯৩ হাজার।

১৭. প্রশ্ন : কোন সাহিত্যিক মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বীর প্রতীক খেতাব লাভ করেন?
উত্তর : আবদুস সাত্তার।

১৮. প্রশ্ন : স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের চরমপত্র নামক কথিকা কে পাঠ করতেন?
উত্তর : এম আর আখতার মুকুল।

১৯. প্রশ্ন : বীরশ্রেষ্ঠদের মধ্যে প্রথম মৃত্যুবরণ করেন কে?
উত্তর : মোস্তফা কামাল, ৮ এপ্রিল ১৯৭১।

২০. প্রশ্ন : বীরশ্রেষ্ঠদের মধ্যে সর্বশেষে মৃত্যুবরণ করেন কে?
উত্তর : মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর, ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১।



Comments

add site